অধ্যায় ৫ঃ মাল্টিপ্লেক্সিং টেকনিকস

সংক্ষিপ্ত


১। Multiplexing-এর Category গুলো উল্লেখ কর ।

উত্তরঃ মাল্টিপ্লেক্সিং ২ প্রকার।

১। অ্যানালগ মাল্টিপ্লেক্সিং : FDM, WDM

২। ডিজিটাল মাল্টিপ্লেক্সিং : TDM, CDM

FDM: Frequency Division Multiplexing.
WDM: Wave Division Multiplexing.
TDM: Time Division Multiplexing.
CDM: Code Division Multiplexing.


২। TDM ও CDM মাল্টিপ্লেক্সিং - এর মাঝে পার্থক্য লেখ ।

উত্তরঃ

TDM CDM

(১) মডুলেশন করার দরকার হয় না।

(১) মডুলেশন দরকার হয়।

(২) একটি ডিজাইন সুইচিং লজিকের দরকার হয়।

(২) কোন সুইচিং সার্কিটের দরকার হয় না।

(৩) ডিজিটাল টাইমারে দরকার হয়।

(৩) কোন টাইমারের দরকার হয় না

(৪) ফিল্টার ও ডিমডুলেটর এর দরকার হয় না।

(৪) ফিল্টার ও ডিমুলেটর এর দরকার হয়।

(৫) ডিজিটাল ও অ্যানালগ উভয় মাল্টিপ্লেক্সিং এ ব্যবহার করা হয় ।

(৫) এটি শুধুমাত্র অ্যানালগ মাল্টিপ্লেক্সিং এ ব্যবহার করা হয়।


৩. Multiplexing- এর প্রয়োজনীয়তা লেখ ।

উত্তরঃ মাল্টিপ্লেক্সিং-এর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অপরিসীম। কমিউনিকেশনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মাল্টিপ্লেক্সিং ব্যবহৃত হয়।যথাঃ

ক)কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে কম চ্যানেলের প্রয়োজন হয়।
খ)একাধিক ডাটাকে একটি চ্যানেলের মধ্য দিয়ে প্রেরণ করা যায়।
গ) ডাটা কমিউনিকেশন দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হয়।
ঘ) ডাটা কমিউনিকেশনে কোনো প্রকার গাদাগাদি হয়না।
ঙ)টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে অনেকগুলো ফোনকল একসাথে একটি তারের মধ্য দিয়ে ট্রান্সফার করা যায়।
চ) বর্ধিত চ্যানেলের চাহিদা মেটানোর জন্য মাল্টিপ্লেক্সিং এর গুরুত্ব অপরিসীম।


৪. Multiplexing সিস্টেমের প্রকারভেদ লেখ ।

উত্তরঃ মাল্টিপ্লেক্সিং প্রধানত দুই প্রকার। যথা -১)অ্যানালগ মাল্টিপ্লেক্সিং
২)ডিজিটাল মাল্টিপ্লেক্সিং

চারটি বেসিক টেকনিকের যেকোনো একটি দিয়ে সিগন্যালগুলোকে মাল্টিপ্লেক্সিং করা যায় -
ক) Frequency division multiplexing (FDM)
খ) Wave division multiplexing (WDM)
গ) Time division multiplexing (TDM)
ঘ) Code division multiplexing (CDM)
এ চার প্রকার টেকনিকের মধ্যে প্রথম দুই প্রকার অন্যালগ সিগনালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় এবং শেষের দুই প্রকার টেকনিক ডিজিটাল সিগনালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।


৫. Baseband ও Broadband transmission- এর মাঝে পার্থক্য লেখ ।

উত্তরঃ

Baseband transmission Broadband transmission

(ক) অল্প দূরত্বে ডাটা ট্রান্সমিট করার জন্য বেসব্যান্ড ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।

(ক) দীর্ঘ দূরত্বে ডাটা ট্রান্সমিট করার জন্য ব্রডব্যান্ড ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।

(খ) এটাতে ফ্রিকুয়েন্সি মাল্টিপ্লেক্সিং ব্যবহৃত হয়।

(খ) এটাতে ফ্রিকুয়েন্সি মাল্টিপ্লেক্সিং ব্যবহৃত হয় না।

(গ) এটাতে ডিজিটাল সিগন্যাল ব্যবহৃত হয়।

(গ) এটাতে অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহৃত হয়।

(ঘ) এটাতে লো-পাস চ্যানেল ব্যবহার করা হয়।

(ঘ) এটাতে ব্যান্ডপাস চ্যানেল ব্যবহার করা হয়।

(ঙ)এই ক্যাবল দ্বারা বাইডিরেকশনাল ডাটা ট্রান্সফার করা হয়।

(ঙ) এই ক্যাবল দ্বারা ইউনিডিরেকশনাল ডাটা ট্রান্সফার করা হয়।